বাজারে এত প্রোডাক্টের মধ্যে কেন আমাদের প্রোডাক্টিই নিবেন
বর্তমানে বাজারে ইন্ডিয়া বা চায়না থেকে আমদানি কৃত কিছু ফুড সাপ্লিমেন্ট বাজারে এসেছে যেগুলি শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। মানুষ এই রোগ থেকে বাচতে সেগুলাই ব্যবহার করছে। এই ফুড সাপ্লিমেন্ট যেহেতু বাহির থেকে নিয়ে আসা, সেহেতু এগুলুর কোয়ালিটি নিয়ে অনেক সন্দিহান থাকতে হয়। পাশাপাশি নকল প্রোডাক্টের ছড়াছড়ি তো আছেই। “২০-৩০ দিনেই শ্বাসকষ্ট থেকে চিরতরে মুক্তি নিন” ইত্যাদি মুখরোচক বিজ্ঞাপন দিয়ে এইসব প্রোডাক্ট বিক্রি করছে। কিন্তু আমাদের প্রোডাক্ট সম্পুর্ণ আমাদের নিজেদের হাতে তৈরী, বাহির থেকে আমদানীকৃত কোন প্রোডাক্ট না। তাই এর কোয়ালিটি নিয়ে আমরা ১০০% কনফিডেন্ট। দয়া করে অন্য কোন মেডিসিনের সাথে আমাদের মেডিসিনের কোন তুলনা করবেন না। অন্য কোথাও এই প্রোডাক্ট আপনারা পাবেন না, কেননা আমরা আমাদের এই প্রোডাক্টের কোন ধরনের পাইকারী বিক্রি করি না।
এই লেখাটি না পড়ে দয়া করে অর্ডার করবেন না
বর্তমানে শ্বাসকষ্ট রোগটি প্রকট আকার ধারন করছে, বিশেষ করে শহরাঞ্চলের মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছে, অনেকেই “অনলাইনে ৩০-৩৫ দিনে শ্বাসকষ্ট থেকে চিরতরে মুক্তি নিন” এই টাইপের অনেক বিজ্ঞাপন দেখে থাকবেন। এই মেডিসিন গুলি খেলে হয়তো সাময়িক ভাবে সুস্থ হবেন, কিন্তু চিরস্থায়ী ভাবে সুস্থ হবেন না, কারণ শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া একটি লংটাইম প্রসেস। অনেকের ৩ মাস লাগে, অনেকের আরও বেশি দিন প্রয়োজন হয়। এটি নির্ভর করে শ্বাসকষ্টের ধরনের উপর। আপনি যদি নিয়ম মাফিক জীবন যাপন করেন তাহলে অবশ্যই শ্বাসকষ্ট থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। বাংলাদেশে আমরাই প্রথম সম্পুর্ণ নিজেদের হাতে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরী এমন একটি মেডিসিন নিয়ে এসেছি, যেটি নিয়মিত খেলে এবং এর সাথে কিছু নিয়ম ফলো করলে আপনি অবশ্যই এই রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। তবে ২০-৩০ দিনের মধ্যেই পরিপূর্ন সুস্থ হয়ে যাবেন এটা ভাবা ঠিক হবে না, কারণ আমি আগেই বলেছি যে, এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি লংটাইম প্রসেস। আপনাকে এই মেডিসিন খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই আপনাকেও কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে। আপনি আমাদের এই মেডিসিন যেদিন থেকে খাওয়া শুরু করবেন, তার ৪-৫ দিনের মধ্যেই আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার উন্নতি হচ্ছে কিনা। এই মেডিসিন আপনাদেরকে দেওয়ার আগে আমরা নিজেদের পরিবারের অনেককেই এটি খাইয়ে পরীক্ষা করেছি, এবং আলহামদুলিল্লাহ, অনেক ভাল ফলাফল আমরা পেয়েছি। একটা কথা মনে রাখবেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য আপনাদের উপকার করা, ঠিক আমাদের পরিবার যেভাবে উপকৃত হয়েছে।